আ’হত অবস্থায় বাড়ির ছাদে এসে পড়েছিল এক টিয়া পাখি। সেই পাখিটিকে ওষুধ খাইয়ে সারিয়ে তোলেন বাড়ির মালিক। সেরে ওঠার পর যেন সেই বাড়িরই সদস্য হয়ে গেছে টিয়া পাখিটি।ভারতের হাওড়ার বেলুড়ে ঘটনাটি ঘটেছে। মণ্ডলপাড়ার দত্ত পরিবারের গোটা বাড়িটিকেই এখন মাতিয়ে রেখেছে ওই টিয়া পাখি।
অাগস্টের শেষের দিকের ঘটনা। বাড়ির ছাদে এসে পড়ে আ’হত টিয়াটি। ডানায় আঘা’ত লাগায় উড়তে পারছিল না সে। সে সময় দত্ত পরিবারের সাথী দত্ত পাখিটিকে দেখতে পান। পাখির ডানায় ওষুধ লাগিয়ে সেবা-শুশ্রূষা করতে থাকেন তিনি।
দিন দুয়েক পরে পাখিটি সুস্থ হয়ে উড়ে যায়। কিন্তু তার পরই শুরু হয় তার কীর্তি! প্রতিদিন সে ওই বাড়িতে উড়ে আসে। দিনে তিন বার করে তার যাতায়াত।বাড়ির সদস্যের মতোই সব ঘরে ঘুরে বেড়ায়। বরবটি, মর’িচ, বিস্কুট, ছোলা সবই খেতে দিলে খায়।
আবার খাবার না দিলে রাগ দেখিয়ে চিৎকারও জুড়ে দেয়। বাড়ির লোকেরা টিয়া পাখিটির নাম রেখেছেন মিঠু। তারা বলছেন, মাঝে যদি পাখিটি কোনোদিন না আসে, তখন বেশ মন খারাপ হয়। তারা চান এই নতুন অতিথি প্রতিদিন তাদের বাড়িতে আসুক।
আ’হত অবস্থায় বাড়ির ছাদে এসে পড়েছিল এক টিয়া পাখি। সেই পাখিটিকে ওষুধ খাইয়ে সারিয়ে তোলেন বাড়ির মালিক। সেরে ওঠার পর যেন সেই বাড়িরই সদস্য হয়ে গেছে টিয়া পাখিটি।ভারতের হাওড়ার বেলুড়ে ঘটনাটি ঘটেছে। মণ্ডলপাড়ার দত্ত পরিবারের গোটা বাড়িটিকেই এখন মাতিয়ে রেখেছে ওই টিয়া পাখি।
অাগস্টের শেষের দিকের ঘটনা। বাড়ির ছাদে এসে পড়ে আ’হত টিয়াটি। ডানায় আঘা’ত লাগায় উড়তে পারছিল না সে। সে সময় দত্ত পরিবারের সাথী দত্ত পাখিটিকে দেখতে পান। পাখির ডানায় ওষুধ লাগিয়ে সেবা-শুশ্রূষা করতে থাকেন তিনি।
দিন দুয়েক পরে পাখিটি সুস্থ হয়ে উড়ে যায়। কিন্তু তার পরই শুরু হয় তার কীর্তি! প্রতিদিন সে ওই বাড়িতে উড়ে আসে। দিনে তিন বার করে তার যাতায়াত।বাড়ির সদস্যের মতোই সব ঘরে ঘুরে বেড়ায়। বরবটি, মর’িচ, বিস্কুট, ছোলা সবই খেতে দিলে খায়। আবার খাবার না দিলে রাগ দেখিয়ে চিৎকারও জুড়ে দেয়।
বাড়ির লোকেরা টিয়া পাখিটির নাম রেখেছেন মিঠু। তারা বলছেন, মাঝে যদি পাখিটি কোনোদিন না আসে, তখন বেশ মন খারাপ হয়। তারা চান এই নতুন অতিথি প্রতিদিন তাদের বাড়িতে আসুক